
মোজাম্বিকের জামবেজিয়া প্রদেশের যে সমস্ত এলাকায় খতনা করার প্রচলন তেমন নেই, সেগুলোকেই প্রচারণার টার্গেট করা হবে।
গত বছর এই কর্মসূচির আওতায় জামবেজিয়াতে ৮৪০০০ পুরুষের খতনা করা হয়েছিল। এবার এই লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানো হয়েছে।
প্রদেশের গভর্নর আব্দুল রাজ্জাক, যিনি নিজে পেশায় ডাক্তার, এই খতনা কর্মসূচিকে সমর্থন করছেন। “পুরুষের খতনা এইচআইভি/এইডস প্রতিরোধে সাহায্য করে, যদিও এতে রোগ সারায় না।”
কাউকেই খতনা করতে জোর করা হচ্ছে না। স্বাস্থ্য কর্মীরা শুধু বোঝানোর চেষ্টা করছেন যে এতে এইডস প্রতিরোধে সাহায্য হতে পারে।
দুই ধাপে খতনা প্রকল্পে খরচ হবে ৭২৮,০০০ মার্কিন ডলার। এইডস প্রতিরোধে কাজ করে যুক্তরাষ্ট্রের এমন একটি চ্যারিটি থেকে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হচ্ছে।
মোজাম্বিকের অন্যান্য প্রদেশে খতনার প্রচলন থাকলেও জাম্বেজিয়া ব্যতিক্রম।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, পুরুষদের খতনা এইচআইভি সংক্রমণের ঝুঁকি ৬০% কমাতে পারে।
পেছনে সময়-খরচা না করে সঠিক তথ্য জানলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানো সম্ভব। বিবিসি