মানিকগঞ্জে ধোয়ামুক্ত চুলা প্রদর্শণী ও মেলা

মানিকগঞ্জ থেকে সংবাদদাতা : ”ধোয়ামুক্ত চুলা ব্যবহার করি,ঝুকিমুক্ত জীবন গড়ি” জীবাশ্ম জ্বালানি হবেই শেষ সুর্য্যরে আলো হবে না নি:শেষ” সেভিং এনার্জি সেভিং লাইফ, প্রাকৃতিক উৎস সংরক্ষণ করি ,জ্বালানি সাশ্রয় করি সুখী নবায়ণযোগ্য পরিবার গড়ি” এই ধরনের বিভিন্ন স্লোন ধারন করে মানিকগঞ্জ জেলার সদর ও ঘিওর উপজেলার বেতিলা-মিতরা,পুটাইল,জাগির,নবগ্রাম এবং ঘিওর উপজেলার পয়লা,বানিয়াজুরি,নালী ও বালিয়াখোড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে ধোয়ামুক্ত কম কার্বণনি:সরনকারি চুলার ব্যবহার বৃদ্ব্যিও লক্ষ্যে প্রচারমুলক কর্মসুচি অব্যাহত রয়েছে।
ইতেমধ্যে গত ২৬ এপ্রিল বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বারসিক এর সহযোগীতায় স্থানীয় কৃষক- কৃষাণী সংগটনের উদ্যেগে ঘিওর উপজেলার নালী ইউনিয়নের উভাজানি গ্রামে হাজেরা বেগমের বাড়িতে ধোয়ামুক্ত চুলা ব্যবহার ও হস্তশিল্প প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত হয়। হাজেরা বেগমের সভাপতিত্বে¦ আলচনায় অংশগ্রহন করেন বারসিক এর আঞ্চলিক সম্বয়কারি বিমল রায়,নালী ইউপি সদস্য আব্দুর রব,বারসিক কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম ও সুবির সরকার, সুফিযা বেগম প্রমুখ।
গত২৭ এপ্রিল সদর উপজেলার বেতিলা-মিতরা ইউয়িনের বিপ্র-বেতিলা (সৈয়দপুর) হযরত আলীর বাড়ীতে ধোয়ামুক্ত চুলা প্রদর্শনঃী মেলা অনুষ্ঠিত হয়। মেলায় সুমনা বেগমের সভাপতিত্তে¦ আলচনায় অংশগ্রহন করেন আঞ্চলিক সমন্বয়কারি বিমল রায়, বেতিলা মিতরা ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারমেন মো: জাকির হোসেন,বারসিক কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম,গাজী শাহাদত হোসেন বাদল যুব প্রতিনিধি রমজান আলী, আলেয়া বেগম প্রমুখ।
আলচকারা বলেন পারিবারিক জ্বালানি স্বাস্থগত ঝুকি মোকাবেলায় ও নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে দরিদ্র মানুষের প্রবেশাধিকার ও সচেতনতার লক্ষ্যে আয়োজিত এই গ্রামীন চুলা মেলায় চুলার বৈচিত্রতা ফুটে উঠেছে এবং গ্রামের মানুষ ধোয়ামুক্ত চুলা ব্যবহার করছে জ্বালানি সাশ্রয় করছে জ্বালানি নিরাপত্ত ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা তাদের এই অবদান ইতিহাস হয়ে থাকবে এবং তারা আরো বলেন গ্রামের দরিদ্র মানুষের পাশাপাশি শহরের ধনী মানুষদেরকেউ সাশ্রয়ী জ্বালানি ব্যবহার ও অপচয় রোধে ভুমিকা রাখতে হবে।