সিঙ্গাপুর সরকার দেশটিতে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষের মধ্যে সংক্রমণের খবর জানিয়েছে।
শুরুর দিকে সিঙ্গাপুর প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণে সফল হলেও বৃহস্পতিবার ২৮৭ জনের মধ্যে ভাইরাস সংক্রমণের তথ্য জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
তাদের মধ্যে একটা বড় অংশ অভিবাসী শ্রমিকদের বাসস্থানের সাথে সম্পৃক্ত – যেখানে বাংলাদেশ ও ভারতের পুরুষ শ্রমিকরা থাকেন।
শ্রমিকদের থাকার দু’টি প্রধান ডরমিটরিতে থাকা ২০ হাজার শ্রমিককে কোয়ারেন্টাইন করা হয়েছে। আর যেসব অভিবাসী শ্রমিক সুস্থ রয়েছেন তাদেরকে হোটেলে, ক্যাম্পে বা ফ্ল্যাটবাড়িতে স্থানান্তরিত করার চেষ্টা করছে কর্তৃপক্ষ।
সিঙ্গাপুরে এখন পর্যন্ত ১,৯১০ জনের মধ্যে ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে এবং মারা গেছে ৬জন।
এশিয়ার দেশগুলোর সবশেষ পরিস্থিতি
দক্ষিণ কোরিয়া শুক্রবারে নতুন ২৭ জনের মধ্যে সংক্রমণের খবর জানায়।
চীন জানিয়েছে তাদের দেশের ভেতরে ভাইরাস প্রবেশ বন্ধ করতে স্থলবন্দরগুলোতে নজরদারি বাড়াতে যাচ্ছে তারা।
জাপানে রাজধানী টোকিওতে আগেই জারি করা হয়েছে জরুরি অবস্থা। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হলেও নতুন সংক্রমণের সংখ্যা বাড়ছেই।
ইন্দোনেশিয়ায় বৃহস্পতিবার একদিনে সবচেয়ে বেশি ৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে ইন্দোনেশিয়ায় মোট ২৮০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সূত্র : বিবিসি