
চট্টগ্রাম প্রতিনিধিঃ পটিয়া উপজেলা আশিয়া ইউনিয়ন মাদক ও বহু আলোচিত চুরি মামলার আসামী ফারুক ও আরিফ ভয়ে সাধারণ জনগণ আতংকিত। ঐ এলাকার মধ্য সাধারণ মানুষ আতংকের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। এদের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খোলার সাহস পাচ্ছে না। অনেক ভুক্তভোগী সাথে যোগাযোগ করে মতামত প্রকাশ করেন। ফারুক ও আরিফ বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুললে তাদেরকে প্রকাশ্য মারধর করে এলাকার কেউ এগিয়ে আসে না বলে সুএে জানা যায়। অতীতে অনেক লোকজনকে প্রকাশ করায় মারধর হামলার শিকার হয়েছে। পটিয়া থানাতে মামলা করতে গিয়ে কিন্তু পটিয়া থানার মামলার নেয়নি অভিযোগ উঠে। গত রমজান মাস শুরু দিনে নাজিম উদ্দীন নামে এক ব্যাক্তিকে দিনের বেলায় নরুউদ্দীন মসজিদের সামনে মেরে হাত ভেঙে দেন। নাজিম উদ্দীনকে এলাকার লোকজন উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ চিকিৎসার ভর্তি করান। নাজিম উদ্দীন পরিবার এলাকার চেয়ারম্যান ও মেম্বার সাথে নিয়ে পটিয়া থানায় ৪/৫ দিন চেষ্টা করার পরে ও আরিফ এবং ফারুকের বিরুদ্ধে মামলার রুজু করতে পারেনি। এর পর হয়তে আরিফ আর ফারুক আরো বেপরোয়া হয়ে উঠে। আরিফ জিয়াউর রহমান সওদাগরের লোহা লট লুট করে নিয়ে যাওয়া বিষয়টি সিসি ক্যামেরা ধরা পড়ে। সিসি ক্যামেরা পুটেস থাকার পরেও এরা প্রকাশের হুমকি দেয় চুরি বিষয় কাউকে কিছু বললে। থাকে জানে মেরে ফেলার হুমকি দেয় আরিফ। আর এক ভুক্তভোগী মিজান ঘর চুরি হবার পর তাদের ঘরে দুটো এসমাট ফোন নিয়ে যায়। সেই ফোনের আইমি নম্বর দিয়ে চট্টগ্রাম পাচলাইশ থানার এস আই মাধ্যমে চেষ্টা চালিয়ে চুরি করা মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয় আরিফ এর বোনে কাজ থেকে। মিজান ঘরে অন্য অন্য মালামাল ফেরত দেবার কথা বলে ১৫ দিনের সময় নেয় আরিফ পরিবার। এরপর চুরি হয় চাকতাই শিল্প বণিক সমিতি। সচিব ইউনুস সাহেব ঘর। সেই মামলার ১ নং আসামী ফারুক। ২ নং আসামী আরিফ । ১ নং আসামী ফারুক গ্রেপ্তার হবার পর ১ মাস জেল খাটার পর জামিন বের হয়ে। ইউনুস কেরানি সাহেব কে হত্যা হুমকি দেন। এই বিষয় নিয়ে এলাকায় চুরি মাদক সন্ত্রাস নৈরাজ্য সৃষ্টি প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্টিত হয়। প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ও প্রধান অতিথি বক্তব্য ফেইসবুক আপলোড করার কারণে আরিফ বেপরোয়া হয়ে যায় এবং যারাই ফেইসবুক আপলোড করেছেন তাদেরকে মেরেফেলার হুমকি দেয় বলে সুএে যানা গেছে। এলাকায় সাধারণ জনগণ জোড়ালো দাবি অবিলম্বে আরিফ ও ফারুক কে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার। বলতে গেলে আশিয়া বাংলা বাজার ইয়াবা মাদকের ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর হস্তে দমন করার দাবি জানান। ভুক্তভোগী সুএে জানা যায় ফারুক আরিফ মাদক ও ইয়াবা সিন্ডিকেট করে পুরো আশিয়াকে আইনশৃঙ্খলা অবনতি ঘটাচ্ছে। সাধারণ মানুষ তাদের ভয়ে আতংকিত। বিষয়টি উর্ধতন পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।