
পতাকা ডেস্ক: সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ ও তত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে ঐক্যমত্য পৌঁছাকে আমরা ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেি তবে বড় সংস্কারের ক্ষেত্রেও যেন এ ধারা অব্যাহত থাকে। সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান সমূহের নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে সমাধানে পৌঁছাতে না পারলে আসলে সব সংস্কারই অর্থহীন হয়ে পরবে।
সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান সমূহের নিয়োগ প্রক্রিয়া হচ্ছে মাদার সংস্কার, এই মাদার সংস্কারকে পাশ কাটোনোর অর্থ হচ্ছে রাষ্ট্রকে সেই আগের কাঠামোতেই রেখে দেওয়া।
আজ ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐক্যমত্যের কমিশনের সাথে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠকের পর এ কথা বলেন আমার বাংলাদেশ ( এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। প্রতিনিধি দলে পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার সানী আবদুল হক, ব্যারিস্টার নাসরিন সুলতানা মিলি উপস্থিত ছিলেন।
তিনি আরো জানান আদমশুমারীর সঙ্গে সীমানা নির্ধারণের বিষয়টি সকল রাজনৈতিক দল ঐক্যমত্য পোষণ করেন। তত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়ে সকল রাজনৈতিক দল ঐখ্যমত্য পোষণ করেছেন তবে কোন কোন রাজনৈতিক দলের পদ্ধতি নিয়ে ভিন্নতা রয়েছে।
ব্যারিস্টার ফুয়াদ আরো বলেন, স্বাধীন নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলো একমত পোষণ করতে ব্যর্থ হলে আলাদা বাউন্ডারি কমিশন প্রতিষ্ঠা করাই উত্তম হবে, এটি ভারতসহ বেশ কিছু দেশে এমনটি বিদ্যামান রয়েছে। ঐক্যমত্য কমিশন এমন প্রস্তাবনা রিভাইস করার কথা বলেছেন।