
বাংলাদেশে অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশন আজ সোমবার ‘কাশ্মির সংহতি দিবস’ উদযাপনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। অনুষ্ঠানে প্রবাসী পাকিস্তানি, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং স্থানীয় সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
সারা বিশ্বের কাশ্মিরি এবং পাকিস্তানিরা ভারতের দখল করা জম্মু ও কাশ্মিরের জনগণের ন্যায়সঙ্গত সংগ্রামের প্রতি সমর্থন জানাতে প্রতি বছর ৫ ফেব্রুয়ারি কাশ্মির সংহতি দিবস পালন করে।
অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ পাকিস্তানের নেতৃবৃন্দের বিবৃতি পাঠ করা হয়।
নিজ নিজ বিবৃতিতে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি ড. আরিফ আলভি এবং প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার-উল-হক কাকার ভারতের বেআইনি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে অবিচল প্রতিরোধের জন্য সাহসী কাশ্মিরি জনগণের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান এবং জাতিসঙ্ঘ নিরাপত্তা পরিষদের রেজুলেশন এবং কাশ্মিরি জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী কাশ্মির বিরোধের সমাধান না হওয়া পর্যন্ত তাদের প্রতি পাকিস্তানের অব্যাহত সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন।
বাংলাদেশ ও ভুটানে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ সমাপনী বক্তব্যে পাকিস্তানের নেতৃবৃন্দের বার্তার পুনরাবৃত্তি করেন এবং আইআইওজেকে-এর জনগণের প্রতি পাকিস্তানের অটুট সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন।
কাশ্মির বিরোধে পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় অবস্থানের ওপর জোর দিয়ে হাইকমিশনার জানান, পাকিস্তান প্রতিটি ফোরামে আইআইওজেকে-এর জনগণের পক্ষে কথা বলতে থাকবে এবং তাদের ন্যায়সঙ্গত সংগ্রামে অবিচ্ছিন্ন নৈতিক, কূটনৈতিক এবং রাজনৈতিক সমর্থন প্রসারিত করবে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি