সিলেট প্রতিনিধি: সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার পূর্ব জাফলং ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী এলাকা সংগ্ৰাম ক্যাম্পের এলাকা গুচ্ছ গ্ৰাম লাল মাটি আম তলা, এ ক্যান্টিন সাইনবোর্ড সহ বিভিন্ন সাইট, সংগ্ৰাম ক্যাম্পের বিজিবির লাইনম্যান ফয়েজ আহমেদ হাসেম আজির উদ্দিন ও রজব আলী, এই লাইনম্যানদের মাধ্যমে চলে চোরাকারবারীদের চোরাচালান ব্যবসা, সীমান্ত এলাকায় ডিউটিতে থাকা বিজিবি সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে ভারতীয় অবৈধ পণ্য সামগ্রী বাংলাদেশ প্রবেশ করতে সহযোগিতা করে, ফয়েজ আহমেদ হাসেম আজির উদ্দিন ও রজব আলী গং দের কাছ অসহায় এলাকার সাধারণ জনতা। ফয়েজ আহমেদ ও হাসেম হয়েছে অবৈধ ব্যবসা, ভারত থেকে ভারতীয় মদ, অস্ত্র, ফেনসিডিলসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের স্মার্ট মোবাইফোন, চিনি, চা পাতা, কসমেটিক, কিট, শাড়ি, থ্রিপিস, লেহেঙ্গা, টি শার্ট, তাদের এই অবৈধ ব্যবসায় বেঘাত না গটার জন্য সীমান্ত এলাকায় ডিউটিতে থাকা বিজিবি সদস্য দের ম্যানেজ করে, চোরাকারবারীদের সহযোগিতা করে, লাইনম্যান হিসেবে কাজ করে বিজিবির নামে চাঁদাবাজির অভিযোগ সহ বিভিন্ন অপকর্মের ও অভিযোগ হয়েছে তাদের নামে। স্মাগলিং এর গডফাদার এ ৪জন সীমান্তের তাদের অপকর্মের বিরুদ্ধে কেউ মূখ খুলে কথা বলতে পারে না। তাদের রয়েছে বিশাল এক বাহিনী এই বাহিনী সব সময় নেশাগ্রস্ত অবস্থায় ঘোরাফেরা করে ও দেশিয় অস্ত্র হাতে নিয়ে মহড়া দেয়, এবং তাদের সাথে রয়েছে বিজিবি সদস্যরা ম্যানেজ করে দিনে ও রাতে কুটি কুটি টাকার অবৈধ ভারতীয় পন্য,আর এতে করে রাজস্ব বোর্ড হারাচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকার রাজস্ব আয়, ভারত থেকে কি আসছে তা চেক করে দেখা হয় না। থানা পুলিশ ও নিরবতা পালন এ রয়েছে।
এবিষয়ে জানতে সংগ্ৰাম ক্যাম্প কমান্ডার সরকারি মোঠু ফোনে কল দিলে উনি ফোন রিসিভ করেন নি তাই উনার ব্যক্তব নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এবিষয়ে জানতে চাইলে চোরাচালান বন্ধে সিমান্তে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করার কথা জানিয়েছেন বিজিবি’র সিলেটের সেক্টর কমান্ডার
কর্ণেল সাইফুল ইসলাম চৌধুরী।