sliderস্থানীয়

উন্নত জাত উদ্ভাবনে দুধ ও মাংসের চাহিদা পুরণ করা সম্ভব

নিজস্ব প্রতিনিধি, জুরাছড়ি : গবাদি পশুর কৃত্রিম প্রজনন নিঃসন্দেহ দেশ ও জাতির জন্য উন্নয়নমূলক একআধুনিক কার্যক্রম। এ কার্য্যক্রম প্রসার ঘটানো সম্ভব হলে পার্বত্য এলাকায় পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠী অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী হতে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।
মঙ্গলবার (৫জুন) জুরাছড়ি উপজেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগের উদ্যোগে তিন দিন ব্যাপী কৃত্রিম প্রজনন সম্প্রসারণ ও ব্যবস্থাপনা র্শীষক প্রশিক্ষণ উদ্ভোধন কালে বক্তারা একথা বলেন।
উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত উদ্ভোধনী প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী, বিশেষ অতিথি ভাইস চেয়ারম্যান রিটন চাকমা, জুরাছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান ক্যানন চাকমা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় রির্সোস সেন্টারের ইন্সেট্রক্টর মোঃ মরশেদুল আলমের উপস্থাপনায় কৃত্রিম প্রজনন কার্যক্রম সম্প্রসারণ ও ভ্রুণ স্থানান্তর প্রযুক্তি বাস্তবায়ন প্রকল্প (তৃতীয় পর্যায়) নিয়ে আলোচনা ও প্রশিক্ষণ প্রদান করেন জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকতা ডাঃ মনোরঞ্জন ধর ও উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ সভ্যসাচী মজুমদার।
বক্তারা আরো বলেন, বর্তমান সরকার খামারীদের অর্থনৈতিক ভাবে সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে নিত্য-নতুন উদ্ভাবন প্রযুক্তি বিনা মূল্যে গ্রাম-গঞ্জে পৌছে দিচ্ছে। কৃত্রিম প্রজনন প্রশিক্ষণ যথাযথ ভাবে অনুদাবন করে কাজে লাগানো সম্ভব হলে উন্নত জাত উদ্ভাবনের মাধ্যমে এলাকায় দুধ ও মাংসের চাহিদা পুরণ করা সম্ভব।
প্রশিক্ষণে উপজেলার ৪০ জন খামারী অংশগ্রহন করেন। প্রশিক্ষণটি আগামী ৭ জুন শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।

Related Articles

Leave a Reply

Back to top button