সেনাবাহিনী, ইন্দোটিবেট বর্ডার পুলিশ, জাতীয় বিপর্যয় প্রতিরোধকারী টিম প্রায় ৪০ ঘণ্টা টানা তল্লাশির পরও সন্ধান পেল না ভয়াবহ তুষারধসে নিখোঁজ ১৯৭ জনের। শুধু, একটাই সান্ত্বনা তপোবন-বিষ্ণুগরে একটি প্রায় দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ টানেলের ধ্বংসস্তূপে আটকে পড়া ৩৪ জন শ্রমিকের হদিশ মিলেছে। ধ্বংসস্তূপের নিচে তাদের প্রাণের স্পন্দনও শোনা গেছে। ক্ষীণ সেই শব্দকে ভিত্তি করেই উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু, মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত তাদের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলছে। শেষপর্যন্ত আটকে পড়া এই ৩৪ জনের মধ্যে কতজন বেঁচে থাকবেন তাই নিয়ে সেনাবাহিনীও ধন্দে। তবে, রোববারের তুষারধসে যে পাঁচটি সেতু নিশ্চিহ্ন হয়েছিল সেগুলিতে অস্থায়ী সেতু নির্মাণের ফলে ধৌলীগঙ্গার পারে ৩৬টি গ্রামের ২৫০০ বাসিন্দার সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন সম্ভব হয়েছে। গ্রামগুলিতে এখন স্মশানের নিস্তব্ধতা।
রোববার সকালের একটি ধস যেন গোটা এলাকার প্রাণশক্তি শুষে নিয়েছে। উদ্ধারকর্মীদের দেখলেই স্থানীয় মানুষজনের শুধু প্রশ্ন -মিলা কুছ?