বিবিধশিরোনাম

আলোচনার তুঙ্গে এই মাকির্ন তরুণী

রিও অলিম্পিকে দ্বিতীয় স্বর্ণজয়ের মাধ্যমে অল এ্যারাউন্ড টাইটেল অর্জন করার পরে মার্কিন তরুণ জিমন্যাস্ট সিমোনে বিলেসকে নিয়ে বিশ্বজুড়ে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। ইতোমধ্যেই কিংবদন্তী জিমন্যাস্টদের তালিকায় কেউ কেউ ১৯ বছর বয়সী বিলেসকে দেখা শুরু করেছেন। এমনকি সাবেক বিশ্বসেরা জিমন্যাস্ট নাদিয়া কমোনিচির সাথেও তার তুলনা করতে কেউ দ্বিধা করছেন না।
১৯৭৬ মন্ট্রিয়াল অলিম্পিকে প্রথমবার ১০.০ পয়েন্ট স্কোর করে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন নাদিয়া। বিলেসসহ মার্কিন জিমন্যাস্টদের দীর্ঘদিনের কোচ রোমানিয়ান মারথা কারোলিও বিলেসের মধ্যে বিশেষ কিছু দেখে ফেলেছেন। রিও অলিম্পিকে পরে অবসরের ঘোষণা দেয়া কারোলি বিলেস সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমি নিশ্চিত সে একদিন বড় তারকা হবে। তার মধ্যে এমন অনেক কিছুই আছে যা তাকে অনেক দুর নিয়ে যাবে। তার মধ্যে ইতিবাচক মনোভাব আছে, সবসময় বেশ উৎফুল্ল থাকে। সে আমাকে জানিয়েছে এক বছর জিমন্যাস্টিকসের বাইরে থেকে পড়াশুনা করতে চায়।’
দুইবার নিজের ভারসাম্য ধরে রাখতে ব্যর্থ হওয়ার পরে অল-এ্যারাউন্ড শিরোপা ঠিকই নিজের দখলে নিয়েছে বেলিস। এই শিরোপা অর্জনে তিনি পিছনে ফেলেছেন সতীর্থ এলি রাইসমানকে। সর্বমোট ২.১০০ পয়েন্ট অর্জন করে বেলিস স্বর্ণ জয় করেছেন। বিম, ভল্ট ও ফ্লোরে সর্বোচ্চ পয়েন্ট পান বেলিস। এখন তার সামনে লক্ষ্য আরো তিনটি স্বর্ণ জয়ের। এর আগে এক অলিম্পিকে জিমন্যাস্টিকসে সর্বোচ্চ চারটি স্বর্ণ জয় করেছেন সোভিয়েত ইউনিয়নের লারিসা লাটিনিনা (১৯৫৬), চেক প্রজাতন্ত্রের ভেরা কাসলাভাস্কা (১৯৬৮) ও রোমানিয়ান একাটেরিনা সাজাবো (১৯৮৪)।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button